আজকের নানা আয়োজন।যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান কবিতা থেকে বিশ্বদেব দার সঙ্গে ইউ আর আই’র স্বপ্ন আলোচনা নিয়ে কিছু কথা।
আজ শরীর কিছুটা খারাপ নিয়ে সাহিত্য সংস্কৃতি এবং আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতির আয়োজনে যোগ দেই।
প্রথম যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।প্রফেসর এমিরেটাস অধ্যাপক দীপক ঘোষ স্যারের চেম্বারে।অত্যন্ত বিনয়ী ও বিজ্ঞান চেতনার মানুষ।তিনি বিজ্ঞান কবিতাকে অনেক আগেই চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সংস্কৃতিকর্মী কলকাতায় আমার আরেক গুরু অমলেশ দাসগুপ্ত দাদার মাধ্যমে আমার প্রবর্তিত বিজ্ঞান কবিতা বিষয়ে অবহিত হয়ে মনে প্রাণে তা গ্রহণ করা ছাড়াও আমার “হে স্বপ্ন হে বিজ্ঞান কবিতা” গ্রন্থ দয়াপরবশ হয়ে পাঠ শেষে উচ্ছ্বসিত প্রশংসাকারী ছিলেন।আলোচনায় তিনি বিজ্ঞান কবিতার সঙ্গে একমত হন এবং শুরুর (প্রবর্তন)প্রেক্ষাপট জানতে চান।আমি তাকে সংক্ষেপে তা তাকে অবহিত করি।এ পর্যায়ে তিনি বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবি ও বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞান কবিতাকে কিভাবে নিয়ে থাকেন তা জানতে চান এবং আমি তাকে তাও অবহিত করি।এবার সাধ্যমত বিজ্ঞান কবিতার পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিয়মিত মোবাইলে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।এ সময় একজন পিএইচডি গবেষক সৌকর্ণ রায় আমাদের আলোচনাকে তার গবেষণাপত্রে তুলে ধরার আগ্রহ নিয়ে শোনেন।তাঁর নিকট থেকে বিদায় নিয়ে সেই অভিভাবক অমলেশ দাসগুপ্তকে অনুসরণ করে যাত্রা করি যোধপুর পার্ক সংলগ্ন গৌতম দে মহাশয়ের বাড়ির উদ্দেশ্যে।
সেখানে ইউ আর আই’র সিসি সহ কর্মরত আমরা যারা,আমাদের অভিভাবক বিশ্বদেব চক্রবর্তী দাদা অবস্থান করছিলেন।সেখানে আমাদের জম্পেশ আড্ডা হয় বিশ্বদেব দার উদ্যোগে গৌতম দে স্যারের তত্ত্বাবধানে।গৌতম দে মহাশয় প্রাক্তন আঞ্চলিক অধিকর্তা,ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রেলেশান (ICCR) কলকাতা জোনের।বাংলাদেশেও তিনি রাজশাহীতে উপ-হাই কমিশনে কর্তব্য পালন করছেন।সবাই সজ্জন ও গুণী মানুষ। বিশ্বদেব দার সঙ্গে ইউ আর আই’র ভবিষ্যৎ স্বপ্ন নিয়ে কথা হয়।
আমার সঙ্গে অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন আমার ভ্রমণ সঙ্গী কবি ও সাংবাদিক লোকমান হোসেন পলা এবং কবি রবিউল ইসলাম খান।
-হাসনাইন সাজ্জাদী
Leave a Reply